বিভাগ চাই বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ফ্রান্সে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের মেরী দা ওভার ভিলে স্থানীয় একটি হলরুমে এই অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
ফ্রান্স প্রতিনিধি রাসেল আহমেদ জানান
বৃহত্তর কুমিল্লা জনকল্যাণ সমিতি কুমিল্লা জনকল্যাণ সমিতি,কুমিল্লা মহানগর অ্যাসোসিয়েশন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চাঁদপুর,এর সকল সামাজিক অঞ্চলিক সংগঠন ফ্রান্স এর সহযোগিতায় কুমিল্লার নামে বিভাগ বাস্তবায়নের দাবিতে আলোচনা ও মত বিনিময় সভায় আয়োজন করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা কুমিল্লা ৬ আসনের এম পি আ’ক’ম বাহাউদ্দিন বহার।
কুমিল্লা বিভাগ বাস্তবায়ন পরিষদ ফ্রান্স এর আহ্বায়ক মোহাম্মদ আলী ভুট্টো এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সিরিয়ার সাংবাদিক অধ্যাপক অপু আলম।
পৃষ্ঠপোষকতায় ছিলেন শাহ গ্রুপের চেয়ারম্যান সাত্তার আলী সুমন (শাহ আলম), বিশিষ্ট ব্যবসায়ী হাসান মাহমুদ দুলাল,
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফ্রান্স আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ কাশেম, সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন কয়েস, সহ-সভাপতি সৈয়দ ফয়সাল ইকবাল হাশমি, আবু মোর্শেদ পাটোয়ারী,বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক মোঃ জামাল. আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক শাহীন আরমান চৌধুরী,
সহ বিশিষ্ট ব্যবসায়িক সামাজিক রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ। অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত এর মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু করা হয় পরে সকল শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। পরে দেশের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে সকলে মিলে একসাথে দাঁড়িয়ে জাতীয় সংগীতে তে অংশগ্রহণ করেন। পরে জাতীয় সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার এমপি কে গণসংবর্ধনায় ও ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান ও বরণ করে নেন। অনুষ্ঠানে বক্তবে বক্তারা কুমিল্লা নামে বিভাগ চান সে প্রস্তাব নিয়েই বক্তব্য রাখেন এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এর কাছে আবেদন রাখেন। প্রধান অতিথি আ’ক’ম বাহাউদ্দিন বাহার এম পি তিনি বক্তব্যে বলেন আমি কুমিল্লা বিভাগ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে দীর্ঘদিন যাবত কাজ করে যাচ্ছি এবং ইতিমধ্যে আপনারা জানেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে তা উপস্থাপন করেছি। এবং এই লক্ষ্যে আমি কাজ করছি এবং করব। এবং কুমিল্লার নামে বিভাগ চাই এই স্লোগান নিয়ে আমি এগিয়ে যাব ততদিন পর্যন্ত আমাদের দাবি বাস্তবায়ন না হয়। সেই সাথে তিনি আরো বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেভাবে দেশকে উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে এতে প্রবাসীরা অংশীদার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে প্রবাস থেকেও আপনাদের সকলের সহযোগিতা একান্তই কামনা করি। পরে এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয় এবং সেই সাথে সকলের জন্য নৈশভোজের আয়োজন করা হয়।
Leave a Reply