মৃত্যুর তৃতীয় দিবসে তিনি মৃত্যুকে জয় করে পুনরুত্থিত হয়েছিলেন। তাইতো যীশু খ্রীষ্টের এই পুনরুত্থান অর্থাৎ ইস্টার সানডে কে নিয়ে তাদের এত আনন্দ উৎসব। এ বিশেষ দিনটাকে কেন্দ্র করে,ফ্রান্সের তুলুজ শহরে বসবাসরত খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের লোকেরা আয়োজন করেছিল এক আনন্দ অনুষ্ঠানের। সার্বজনীন এই ধর্মীয় উৎসবে বাংলা খিষ্টযাগ (উপাসনা) উৎসর্গ করেন ইটালির রোম থেকে আগত ফাদার লরেন্স এল গমেজ। ব্যস্ত সময়ের মাঝেও সংগঠনটি নানা অনুষ্ঠানে মাধ্যমে এ দিনটিকে রঙিন করেছিল। পাপ স্বিকার, বাংলা খ্রিষ্টযাগ, ইস্টার সানডের বিশেষ খাবার দই, চিড়া মুড়ি পরিবেশন- কীর্তন পরিবেশন,দুপুরের আহার আলোচনা এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, তুলুজ শহরে যারা বসবাসের আবেদন করেছেন এবং নতুন কাগজ পেয়েছেন তাদেরকে অভিনন্দন জানানো ছিল উল্লেখযোগ্য। সংগঠনের সভাপতি যোসেফ ডি’কস্তার সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক- মার্ক রায়, প্রচার সম্পাদক-পংকজ গমেজ, বিশেষ অতিথি বাংলাদেশ কমিউনিটি এসোসিয়েশনের সভাপতি -ফখরুল আকম সেলিম, সাধারণ সম্পাদক- শাকের চৌধুরী, ট্রেজারার-ক্যান্টন কস্তা, জে. বুলবুল গমেজ, কলিন্স গমেজ, তুষার সি.কস্তা, হিলারি মিনস্ সহ অন্যান্যরা। বক্তারা তাদের বক্তব্য উল্লেখ করেন যে দূর প্রবাসে প্রচন্ড কর্মব্যস্ততার মাঝে, এই মিলন মেলা যেন এক চিলতে আনন্দের খোরাক এবং নতুন প্রজন্মের জন্য অনন্য উদ্যোগ। এই সব অনুষ্ঠানের মাধ্যমেই তারা বাংলা সংস্কৃতির সাথে পরিচিত হয়। নিজেদের মাঝে পারস্পারিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করে। সভাপতি তার বক্তব্য শুরুতেই সকলকে ইস্টার সানডের শুভেচ্ছা প্রদান করেন।
বলেন সকলে সহযোগিতা পেলে এ ধরনের বৃহৎ সার্বজনীন অনুষ্ঠান আমরা করতে চাই এই বৃহৎ অনুষ্ঠানকে সাফল্য মন্ডিত করার জন্য তিনি সকলকে ধন্যবাদ জানান।
Leave a Reply